ছাত্ররাজনীতিতে আবারও উত্তাল বুয়েট ক্যাম্পাস

গত কয়েকদিন ধরে আবারও ছাত্ররাজনীতিতে উত্তাল বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। সেজন্য বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। সোমবার (০১ এপ্রিল) বুয়েটের শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বি এ রিট দায়ের করেন। রিটকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার হারুনুর রশীদ সাংবাদিকদেরকে নিশ্চিত করেন।

২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে, বুয়েটের শের-ই-বাংলা হলে পিটিয়ে হত্যা করা হয় শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে।৬ ঘণ্টা নির্যাতনের পর মারা গেলে হলের দোতলা ও নিচতলার মাঝামাঝি সিঁড়িতে ফেলে রাখা হয় আবরারের মরদেহ। যা পরে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়ে। সেখানে বেশিরভাগ আসামীরাই যুক্ত ছিলেন ছাত্ররাজনীতির সঙ্গে। বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ নিহতের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে ২০১৯ সালের ১১ অক্টোবর বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করে প্রশাসন।

দায়েরকৃত রিটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্ররাজনীতি চালুর নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। দুপুর একটার পর এ বিষয়ে শুনানির কথা রয়েছে।

মূলত গত কয়েক দিন ধরে বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি নিয়ে আবারও বিতর্ক চালু হয়েছে। ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি মুক্ত রাখার দাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। অন্যদিকে ছাত্ররাজনীতি চালুর দাবিতে ২৪ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে ছাত্রলীগ। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা ইচ্ছা করলে চালু হতে পারে ছাত্ররাজনীতি।

বৃুয়েট ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে গতকাল ৩১ মার্চ রোববার ছয় দফা দাবিতে আন্দোলন করেন শিক্ষার্থীদের একটি অংশ। অপরদিকে ছাত্র রাজনীতি ফেরানোর দাবিতে কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রলীগ।

মধ্যরাতে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের প্রবেশের ঘটনায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ হোসেন রাব্বির হলের সিট বাতিল করে প্রশাসন। যেখানে আন্দোলনকারী শিক্ষাথীদের দাবি ছিলো তাকে স্থায়ী বহিষ্কার করার। সেইসাথে পাঁচটি দাবি উত্থাপন করেছেন তারা। অপরদিকে বুয়েট ক্যাম্পাসে চার বছর ধরে নিষিদ্ধ থাকা ছাত্ররাজনীতি ফিরিয়ে আনার দাবিতে সরব হয়েছে ছাত্রলীগ।

গত কয়েকদিন ধরে আবারও ছাত্ররাজনীতিতে উত্তাল বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। সেজন্য বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। সোমবার (০১ এপ্রিল) বুয়েটের শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বি এ রিট দায়ের করেন। রিটকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার হারুনুর রশীদ সাংবাদিকদেরকে নিশ্চিত করেন।

২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে, বুয়েটের শের-ই-বাংলা হলে পিটিয়ে হত্যা করা হয় শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে।৬ ঘণ্টা নির্যাতনের পর মারা গেলে হলের দোতলা ও নিচতলার মাঝামাঝি সিঁড়িতে ফেলে রাখা হয় আবরারের মরদেহ। যা পরে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়ে। সেখানে বেশিরভাগ আসামীরাই যুক্ত ছিলেন ছাত্ররাজনীতির সঙ্গে। বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ নিহতের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে ২০১৯ সালের ১১ অক্টোবর বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করে প্রশাসন।

দায়েরকৃত রিটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্ররাজনীতি চালুর নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। দুপুর একটার পর এ বিষয়ে শুনানির কথা রয়েছে।

মূলত গত কয়েক দিন ধরে বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি নিয়ে আবারও বিতর্ক চালু হয়েছে। ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি মুক্ত রাখার দাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। অন্যদিকে ছাত্ররাজনীতি চালুর দাবিতে ২৪ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে ছাত্রলীগ। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা ইচ্ছা করলে চালু হতে পারে ছাত্ররাজনীতি।

বৃুয়েট ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে গতকাল ৩১ মার্চ রোববার ছয় দফা দাবিতে আন্দোলন করেন শিক্ষার্থীদের একটি অংশ। অপরদিকে ছাত্র রাজনীতি ফেরানোর দাবিতে কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রলীগ।

মধ্যরাতে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের প্রবেশের ঘটনায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ হোসেন রাব্বির হলের সিট বাতিল করে প্রশাসন। যেখানে আন্দোলনকারী শিক্ষাথীদের দাবি ছিলো তাকে স্থায়ী বহিষ্কার করার। সেইসাথে পাঁচটি দাবি উত্থাপন করেছেন তারা। অপরদিকে বুয়েট ক্যাম্পাসে চার বছর ধরে নিষিদ্ধ থাকা ছাত্ররাজনীতি ফিরিয়ে আনার দাবিতে সরব হয়েছে ছাত্রলীগ।

শনিবার (৩০ মার্চ) লিখিত বক্তব্যে আন্দোলনকারীরা জানান,

“আমরা বুয়েটের সাধারণ শিক্ষার্থীরা গত ২৮ মার্চ মধ্যরাতে ক্যাম্পাসে বহিরাগত অনুপ্রবেশে নিরাপত্তার অভাব বোধ করছি। এই মর্মে বুয়েট ক্যাম্পাসকে নিরাপদ করার লক্ষ্যে বুয়েট প্রশাসনের নিকট আমাদের  দাবিগুলো গতকাল (শুক্রবার) পেশ করেছিলাম”।

অপরদিকে বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তকে অসাংবিধানিক, মৌলিক অধিকার পরিপন্থি ও শিক্ষাবিরোধী বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রলীগ। এই ইস্যুতে রোববার (৩১ মার্চ) দুপুরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে প্রতিবাদ সমাবেশের পর নেতাকর্মীদের নিয়ে বুয়েট ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন এবং সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।

দুপুর আড়াইটার দিকে নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে বুয়েট শহীদ মিনার সংলগ্ন বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতাকর্মীরা। শহীদ মিনারে সমাবেশে বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি ফেরানোর আলটিমেটাম দেন ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন।