https://www.somoyerdarpan.com/
1533
international
প্রকাশিত : ১৬ এপ্রিল ২০২৪ ১৪:০৬
সিরিয়ায় থাকা ইরানি কনস্যুলেটে ইসরাইলের হামলার প্রতিশোধ নিতে শনিবার (১২ এপ্রিল) স্থানীয় সময় রাতে ইসরাইলে আঘাত হানে ইরানের শত শত ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র। এ ইস্যুতে বেশ উত্তপ্ত হয়ে ওঠেছে বিশ্ব রাজনীতির অঙ্গন।
এ হামলায় তেহরান ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির দাবি করলেও ইসরাইলের দক্ষিণাঞ্চলের একটি বিমান ঘাঁটি সামান্য ক্ষতিগ্রস্ত এবং এক শিশু গুরুতর আহত হওয়ার কথা জানিয়েছে তেল আবিব।
সোমবার (১৫ই এপ্রিল) দক্ষিণ ইসরাইলের নেভাটিম বিমানঘাঁটি পরিদর্শনে যান ইসরাইলি সেনাবাহিনীর চীফ অব স্টাফ হারজি হালেভি। সেখানে তিনি বলেন, ইসরাইলি ভূখণ্ডে এত ক্ষেপণাস্ত্র, ক্রুজ মিসাইল এবং ড্রোন হামলার জবাব দেয়া হবে। একইদিন ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভার বৈঠক ডাকেন বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু।
অন্যদিকে, বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমিরাব্দুল্লাহিয়ান বলেছেন,
“আমাদের অভিযানের ৭২ ঘণ্টা আগে বন্ধু ও প্রতিবেশী দেশগুলোকে জানিয়েছি যে, ইসরাইলকে অবশ্যই জবাব দেবে ইরান, যা বৈধ এবং এড়ানোর উপায় নেই। একইসাথে, যুক্তরাষ্ট্রকেও জানানো হয়েছে যে, ইসরাইলে ইরানের হামলা হবে সীমিত এবং আত্নরক্ষামূলক”।
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এমন বিবৃতিকে অস্বীকার করে এক মার্কিন কর্মকর্তা বলেন,
“এটি একেবারেই সত্য নয়। হামলার বিষয়ে ইরান কোনো ধারণা দেয়নি, কোনো নোটিশ দেয়নি। তারা এমন কোনো ধারণা দেয়নি যে, তাদের লক্ষ্যবস্তু কোনটি হবে”।
তবে মার্কিন এ কর্মকর্তা দাবি করেন হামলা শুরু হওয়ার পর তেহরান যুক্তরাষ্ট্রকে একটি বার্তা পাঠিয়েছিল।