https://www.somoyerdarpan.com/
1541
international
প্রকাশিত : ১৭ এপ্রিল ২০২৪ ১৩:০৫
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপও করেছেন চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই। ওয়াং ই বলেছেন, নিজেদের সার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা এড়াতেও সক্ষম দেশটি। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এমন মন্তব্যের পর বেইজিং ইসরাইলকে নয় বরং ইরানকে সমর্থন দিচ্ছে বলে মত বিশ্লেষকদের।
এরমধ্যেই আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। সেখানে বলা হয়, পশ্চিমারা ইসরাইলকে সমর্থন দিলেও পর্দার আড়াল থেকে ইরানের ঢাল হিসেবে দাঁড়িয়েছে দুই পরাশক্তি রাশিয়া ও চীন।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ইসরাইলের ওপর হামলায় মিসাইল গাইডেন্স সিস্টেম হিসেবে ইরান যেমন চীনের বেইদু স্যাটেলাইট নেভিগেশন সিস্টেম ব্যবহার করেছে এর পাশাপাশি ব্যবহার করেছে রাশিয়ার গ্লনাস সিস্টেম। এছাড়া আগে জানা গিয়েছিল রাশিয়ার সঙ্গে ইউএভি (মনুষ্যবিহীন বিমান) তৈরির গবেষণা চালাচ্ছে ইরান। এ ধরনের কিছু ইউএভি ব্যবহার হয়েছে ইসরাইলে হামলার সময়ে।
অন্যদিকে, ২০২২ সালে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে রাশিয়াকে ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করতে সম্মতি জানায় ইরান। এর বিনিময়ে রাশিয়ার থেকে তারা নেয় উন্নতমানের যুদ্ধবিমান এবং আকাশপথে নিরাপত্তার প্রযুক্তি।
এ অবস্থায় বিশেষজ্ঞদের মত, রাশিয়ার বিমানবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র এবং অন্যান্য প্রযুক্তি যদি ইরান কাজে লাগায়, তবে ইসরাইল হামলা করলে তার দাঁতভাঙ্গা জবাব দিতে পারবে তেহরান।