https://www.somoyerdarpan.com/
1424
international
প্রকাশিত : ০৬ মার্চ ২০২৪ ১৭:৫৩
গাজায় ফিলিস্তিনি বন্দি এবং ইসরায়েলি জিম্মিদের বিনিময় শুধু যুদ্ধবিরতি ঘটলেই হবে বলে হামাসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ওসামা হামদান বলেছেন। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার হামাস এ ঘোষণা দেয়। লেবাননের রাজধানী বৈরুতে এক সংবাদ সম্মেলনে হামদান যুদ্ধবিরতি চুক্তির জন্য তার দালের শর্ত ফের উল্লেখ করেন।হামাস, মিসর এবং কাতারের মধ্যে কায়রোতে দীর্ঘদিন ধরে যুদ্ধবিরতি আলোচনা চললেও এখন পর্যন্ত অগ্রগতির লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
হামাসের নতুন শর্তগুলো হলো- প্রথমত, ইসরায়েলের সামরিক হামলার সমাপ্তি, দ্বিতীয়ত,গাজা ভূখণ্ড থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর প্রত্যাহার এবং তৃতীয়ত, গাজার অন্য অংশে পালিয়ে যাওয়া বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের তাদের বাড়িতে ফিরতে দেওয়া।
তিনি আরো বলেন, “গত দুই দিনে ভ্রাতৃপ্রতিম কাতারি ও মিসরীয় মধ্যস্থতাকারীদের রাখা প্রস্তাবের ক্ষেত্রে হামাস তার অবস্থান জানিয়েছে। যুদ্ধবিরতির জন্য আমরা আমাদের শর্ত ফের নিশ্চিত করেছি, ভূখণ্ডটি থেকে (ইসরায়েলি বাহিনীর) সম্পূর্ণ প্রত্যাহার এবং বাস্তুচ্যুতরা যে এলাকাগুলো ছেড়ে গিয়েছিল সেখানে তাদের ফেরত পাঠানো, বিশেষ করে উত্তরে।”
গাজায় ফিলিস্তিনি বন্দি এবং ইসরায়েলি জিম্মিদের বিনিময় শুধু যুদ্ধবিরতি ঘটলেই হবে বলে হামাসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ওসামা হামদান বলেছেন। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার হামাস এ ঘোষণা দেয়। হামাস, মিসর এবং কাতারের মধ্যে কায়রোতে যুদ্ধবিরতি আলোচনা চলছে, কিন্তু অগ্রগতির লক্ষণ এখনো দেখা যাচ্ছে না। লেবাননের রাজধানী বৈরুতে এক সংবাদ সম্মেলনে হামদান যুদ্ধবিরতি চুক্তির জন্য তার দলের শর্ত ফের উল্লেখ করেন।
এগুলো হলো- ইসরায়েলের সামরিক হামলার সমাপ্তি, গাজা ভূখণ্ড থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর প্রত্যাহার এবং গাজার অন্য অংশে পালিয়ে যাওয়া বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের তাদের বাড়িতে ফিরতে দেওয়া।
তিনি আরো বলেন, ‘গত দুই দিনে ভ্রাতৃপ্রতিম কাতারি ও মিসরীয় মধ্যস্থতাকারীদের রাখা প্রস্তাবের ক্ষেত্রে হামাস তার অবস্থান জানিয়েছে। যুদ্ধবিরতির জন্য আমরা আমাদের শর্ত ফের নিশ্চিত করেছি, ভূখণ্ডটি থেকে (ইসরায়েলি বাহিনীর) সম্পূর্ণ প্রত্যাহার এবং বাস্তুচ্যুতরা যে এলাকাগুলো ছেড়ে গিয়েছিল সেখানে তাদের ফেরত পাঠানো, বিশেষ করে উত্তরে।’
উত্তর গাজায় মানবিক পরিস্থিতি বিশেষ করে ভয়ংকর, যেখানে ইসরায়েলি স্থানান্তরের আদেশ সত্ত্বেও কয়েক হাজার বাসিন্দা রয়ে গেছে বলে মনে করা হয়।২৩ জানুয়ারি থেকে গাজার উত্তরাঞ্চলে জাতিসংঘ খাদ্য সহায়তা সরবরাহ করতে পারছে না।কারণ, ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ জাতিসংঘের ত্রাণ সরবরাহকারী ট্রাক প্রবেশ করতে দিচ্ছে না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শনিবার গাজায় আকাশ থেকে গাজায় খাবার ছুড়েছে কিন্তু এতে হামাস জানায়, ‘আমরা ওয়াশিংটনকে বলছি, সাহায্য পাঠানোর চেয়ে অধিক গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ইসরায়েলকে অস্ত্র সহায়তা বন্ধ করা।